বিস্তীর্ণ ফসলি মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে সাদা রঙের মস্ত একটা ঘর। ওপরের অংশ দেখতে ঢেউখেলানো। প্রায় দোতলা উচ্চতার ঘরটির কাগুজে নাম ‘পলিনেট হাউস’। বিশেষ পলিথিন আর লোহার পাইপ-অ্যাঙ্গেল দিয়ে তৈরি এসব ঘরের ভেতরে চলছে নানা ধরনের সবজি চাষ আর ফুল, ফল ও সবজির চারা উৎপাদন। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা—সারা বছরই চলে চারা উৎপাদনের মহাযজ্ঞ।
নাটোর জেলার ছাতনী দিয়াড় ও মির্জাপুর দিয়াড় গ্রামে বছর দুয়েকের ব্যবধানে গড়ে উঠেছে এমন চারটি বড় ধরনের পলিনেট হাউস। পাশাপাশি একই এলাকা হলেও ছাতনী গ্রাম সদর উপজেলায় ও মির্জাপুর গ্রাম নলডাঙ্গায় পড়েছে। সম্প্রতি ওই এলাকা ঘুরে জানা যায়, উদ্যোক্তারা সবাই বয়সে তরুণ। পলিনেট হাউসে মানসম্মত চারা উৎপাদন করে তাঁরা সাড়া ফেলে দিয়েছেন। অর্জন করেছেন কৃষকের আস্থা। স্বল্প সময়ে তাঁরা নিজেদের বেকারত্ব ঘুচিয়েছেন। পাশাপাশি অনেক নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।
বিস্তীর্ণ ফসলি মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে সাদা রঙের মস্ত একটা ঘর। ওপরের অংশ দেখতে ঢেউখেলানো। প্রায় দোতলা উচ্চতার ঘরটির কাগুজে নাম ‘পলিনেট হাউস’। বিশেষ পলিথিন আর লোহার পাইপ-অ্যাঙ্গেল দিয়ে তৈরি এসব ঘরের ভেতরে চলছে নানা ধরনের সবজি চাষ আর ফুল, ফল ও সবজির চারা উৎপাদন। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা—সারা বছরই চলে চারা উৎপাদনের মহাযজ্ঞ।
নাটোর জেলার ছাতনী দিয়াড় ও মির্জাপুর দিয়াড় গ্রামে বছর দুয়েকের ব্যবধানে গড়ে উঠেছে এমন চারটি বড় ধরনের পলিনেট হাউস। পাশাপাশি একই এলাকা হলেও ছাতনী গ্রাম সদর উপজেলায় ও মির্জাপুর গ্রাম নলডাঙ্গায় পড়েছে। সম্প্রতি ওই এলাকা ঘুরে জানা যায়, উদ্যোক্তারা সবাই বয়সে তরুণ। পলিনেট হাউসে মানসম্মত চারা উৎপাদন করে তাঁরা সাড়া ফেলে দিয়েছেন। অর্জন করেছেন কৃষকের আস্থা। স্বল্প সময়ে তাঁরা নিজেদের বেকারত্ব ঘুচিয়েছেন। পাশাপাশি অনেক নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।