গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর দেশের মানুষ একটি টেকসই সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থা দেখতে চায়। চায় এমন ব্যবস্থা, যেখানে কোন দল অথবা দলীয় প্রধান স্বৈরাচারী হয়ে উঠবে না। যেখানে জনগণের দেওয়া রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভাগাভাগি করা থাকবে। ফলে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভারসাম্য বজায় থাকবে। কেউ বাড়াবাড়ি করলে অন্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রিত হবে। যেমন আইনসভা কোন অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত নিলে সেটি বিচার বিভাগের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হবে।
সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সরকারের সব কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে সংসদে। সংসদই হবে সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। সমাধান সংসদীয় ফোরামে হলে সেটি রাজপথে আসে না। রাজপথ যদি রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানের প্ল্যাটফর্ম হয়, তাহলে রাষ্ট্রের কর্তৃত্বের ওপর জনগণের আস্থা থাকে না।
গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর দেশের মানুষ একটি টেকসই সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থা দেখতে চায়। চায় এমন ব্যবস্থা, যেখানে কোন দল অথবা দলীয় প্রধান স্বৈরাচারী হয়ে উঠবে না। যেখানে জনগণের দেওয়া রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভাগাভাগি করা থাকবে। ফলে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভারসাম্য বজায় থাকবে। কেউ বাড়াবাড়ি করলে অন্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রিত হবে। যেমন আইনসভা কোন অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত নিলে সেটি বিচার বিভাগের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হবে।
সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সরকারের সব কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে সংসদে। সংসদই হবে সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। সমাধান সংসদীয় ফোরামে হলে সেটি রাজপথে আসে না। রাজপথ যদি রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানের প্ল্যাটফর্ম হয়, তাহলে রাষ্ট্রের কর্তৃত্বের ওপর জনগণের আস্থা থাকে না।